কাসেমপুর প্রতিনিধি:- কাশেমপুরে মাতৃত্বকালীন সুবিধা চাওয়ায় স্বামি স্ত্রীকে চাকুরিচুত্য করে মন্ডল ফ্যাশন। বিভিন্ন সরাকারি অফিসে অভিযোগ দিলে হুমকি প্রদান।ভুক্তভোগী শ্রমিক রোকেয়া বেগম তার মাতৃত্বকালীন সুবিধা বা ছুটি না দিয়ে জোর পূর্বক ভাবে রিজইন নিয়েগত ২২/৮/১৯ সালে বের করে দেয় পরবর্তি গ্রীনবাংলা গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন গাজিপুর শাখায় অভিযোগ করলে। শ্রমিকনেত্রী সুলতানা আক্তার এডমিন ম্যানেজার মমিন এর সাথে কথা বললে বিষয় টি নিয়ে কথা বলতে চায় না এবং চেয়ারম্যান এর সার্টিফিকেটে মায়ের নামভুল ধরে আমার আইন অনুযায়ি মাতৃত্বকালীন সুবিধার জন্য প্রাপ্ব পাওনা দিতে অস্বীকার করলে। শ্রমিক সংগঠনের সহযোগীতায় কল- কারখানা প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরে অভিযোগ করলে ১৮/৮/২০২০ সালে শুনানী হয় তখন এডমিন ডি জি এম শামিম হোসেন বলে ৫০ লক্ষ টাকা খরচ করবো তবুও শ্রমিকের টাকা দিবো না পরে আমরা মামলা করার কথা বললে আমার স্বামি আলফাজ মিয়া স্যাম্পল সেকশনে অপাঃ হিসেবে আইডি নং ০০৭৫ কাজ করে কাজ করা অবস্থায় গতকাল এডমিন সেকশনে ডেকে নিয়ে জোর করে আইডি কার্ড কেরে নেন কারখানা থেকে বেড় করে দেন এবং বলে যা খুশি করতে পারো তোমরা কোন টাকা পয়সা পাবেনা বলে বারবার শাসাতে থাকে। ভুক্তভোগী শ্রমিকের তথ্য অনুযায়ী ঘটনার সত্যতা যাচাই করার জন্য কল কারখানা প্রতিষ্ঠান পরিদপ্তরে যোগাযোগ করলে শ্রমিক রোকেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তাৎক্ষণিক ইন্সপেক্টর ফোন কেটে দেয়। কারখানায় এডমিন ম্যানেজার সাথে যোগাযোগ করার জন্য বারবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এ ব্যাপারে গ্রীণ বাংলা গার্মেন্টেস ওয়ার্কাস ফেডারেশনের শিক্ষা ও প্রশিক্ষন বিষয়ক সম্পাদক গাজিপুর জেলার সহ সভাপতি শ্রমিকনেত্রী রোজিনা আক্তার সুমি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, শ্রমিক রোকেয়ার আইনগত পাওনাদী দাবি করার কারনে ভিবিন্ন ভাবে হয়রানী ও নির্যাতন করে অবশেষে তার স্বামীর চাকরীটাও কেড়ে নিলো এদেশে কি কোন আইন নাই যে মালিকরা এতো অমানবিক আচরন করে শ্রমিকের সাথে। এই মহামারী করোনা কালে কোথায় যাবে ভুক্তভোগী শ্রমিক যদি দু জনেরই চাকরী না থাকে আমি বিষয়টি সঠিক ভাবে তদন্ত করে সঠিক বিচারের দাবি করছি সকল প্রশাসনের কাছে