ঢাকার অদুরে আশুলিয়া শ্লিপান্চল মূখরিত থাকে গাড়ির হর্ন ও লাখো শ্রমিকের পদচারনায়। কোথাও কোন মানুষের দেখা মিলে না হঠাৎ দুই একজন অথছ কয়েক লাখ মানুষের বসবাস এই শ্লিপান্চলে। ঈদুল আযহার ছুটিতে সেই নিরবতার দেশ আশুলিয়া বেড়িবাঁধ সহ বিভিন্ন এলাকা তার অতিতের রুপ ফিরে পেয়েছে। আব্দুল্লাহপুর বাইপাইল রোডের খুব নিকটে নরসিংহপুর গ্রাম যেখানে হাজার হাজার মানুষের বসবাস করোনাভাইরাসের ভয় কে উপেক্ষা করে বিভিন্ন পেশার শ্রমজীবী মানুষ নাড়ির টানে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে নিজ গ্রামে পাড়ি দিয়েছে। রাস্তায় শত ভোগান্তি পোহালেও বাড়ি গিয়ে নিজ পরিবারের এলাকার সকলের সাথে ঈদ উদযাপন পালনের মজাই আলাদা। গত রমজানে কঠোর বিধি নিষেধ থাকায় অনেকে নিজ গ্রামে যেতে পারেনি ঈদুল আযহার ছুটিতে সকলেই রাজধানী ছেড়ে নিজ গ্রামে পাড়ি দিয়েছে বিধিনিষেধ শিথিল থাকায়। অন্যদিকে ইয়ারপুর এলাকায় স্থানিয়দের সাথে কথা বলে জানা যায় আশুলিয়া এলাকা শ্লিপান্চল হওয়ায় বিভিন্ন জেলার মানুষের বসবাস আমাদর এই এলাকায় ঈদের ছুঠিতে সকলে নিজ গ্রামে চলে যাওয়াতে জনমানব শূন্য হয়ে পড়েছে গোটা গ্রাম ঈদের ছুটির শেষে সকলে আবারো এসে শ্লিপের চাকা চালু করে মুখরিত করে তুলবে আশুলিয়া শ্লিপান্চল সেই কামনা করি। অন্যদিকে নিশ্চিন্তপুর এলাকার দোকানদার আনিসের সাথে কথা বলে জানা যায় শ্রমিকেরা না থাকলে কেনাবেচা হয়না যেখানে প্রতিদিন বিক্রি হয় ৩/৪ হাজার টাকা সেখানে বিক্রি হচ্ছে ২/৩ শ টাকা। সকলে ঈদের ছুটি কাটিয়ে আসলে আবারো বিক্রি বাড়বে বলে তিনি আশা করেন। ঈদের আনন্দ উদযাপনে যেন করোনাভাইরাস ছড়িয়ে না পড়ে কর্তৃপক্ষের সে দিকে খেয়াল রাখা জরুরি মনে করেন সচেতন মহল